রাণীনগরে স্ত্রীকে উত্ত্যাক্ত করার প্রতিবাদ করায় স্বামীকে পিটালো এক বখাটে
রাণীনগর, নওগাঁ প্রতিনিধি :
নওগাঁর রাণীনগরে স্ত্রীকে উত্ত্যাক্ত করার প্রতিবাদ করায় স্বামীকে পিটিয়ে আহত করেছে এক বখাটে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার দুপুরে উপজেলার মিরাট ইউপির হরিশপুর গ্রামে। এ ঘটনায় আহত শহিদুলকে উদ্ধার করে সোমবার রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা, উপজেলার হরিশপুর গ্রামের বড় মাতবর আব্দুল মজিদের বড় ভাই বখাটে হাফিজার তার স্ত্রী সন্তান রেখে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের শুকুরের ছেলে শহিদুলের স্ত্রীকে রাস্তা ঘাটে বিভিন্নভাবে উত্ত্যাক্ত করে আসছে। গত ১৫/২০ দিন আগে শহিদুলের বাড়ির পাশ দিয়ে যাবার সময় বখাটে হাফিজার তার স্ত্রীকে বিভিন্ন মন্দ কথা ও কুপ্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যাক্ত করার সময় শহিদুলের স্ত্রী বখাটে হাফিজারকে ঘটনাস্থলে ঝাড়– পেটা করে এবং এর প্রতিকার চেয়ে গ্রামের মাতবরদের কাছে বিচার দাবী করে। ঘটনার দুদিন পর হাফিজারের আপন ভাই হরিশপুর গ্রামের বড় মাতবর ঘটনাটি ধামাচাপা দেয় এবং শহিদুলকে বলে গ্রামের কোন মানুষ তোমার বিচার করবে না।
এ ঘটনার পর সোমবার প্রতিদিনের মত শহিদুল হরিশপুর গ্রামের মছিরের ছেলে সাইদুলের ধান কাটার জন্য মাঠে যায়। দুপুর অনুমান ১২টার দিকে ধান নিয়ে সাইদুলের বাড়ির নিকটে আসলে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা হাফিজার তার স্ত্রী এবং হাফিজারের মা তিনজন মিলে শহিদুলকে এলোপাতারীভাবে মারপিট করতে থাকে। এক পর্যায়ে শহিদুল জ্ঞান হারালে তারা শহিদুলকে ফেলে রেখে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় শহিদুলকে উদ্ধার করে বিকালে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়। এই ঘটনার পর থেকে বখাটে হাফিজার ভুক্তভুগি শহিদুলসহ তার পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছে। এতে করে শহিদুলের পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
হাফিজার রহমান বলেন শহিদুল আমার সামনে আমার স্ত্রীকে স্পর্শ করে তাই আমি তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি। এই বিষয়টি আমি গ্রামের মাতবর ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের জানাবো। তারা গ্রামে বসে যে সমাধান করে দেবে তা আমি মেনে নিব।
রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএসএম সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। তবে কোন পক্ষই এখনো আমাকে কোন অভিযোগ দেয়নি। যদি তারা আমাকে অভিযোগ দেয় তাহলে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা, উপজেলার হরিশপুর গ্রামের বড় মাতবর আব্দুল মজিদের বড় ভাই বখাটে হাফিজার তার স্ত্রী সন্তান রেখে দীর্ঘদিন ধরে একই গ্রামের শুকুরের ছেলে শহিদুলের স্ত্রীকে রাস্তা ঘাটে বিভিন্নভাবে উত্ত্যাক্ত করে আসছে। গত ১৫/২০ দিন আগে শহিদুলের বাড়ির পাশ দিয়ে যাবার সময় বখাটে হাফিজার তার স্ত্রীকে বিভিন্ন মন্দ কথা ও কুপ্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যাক্ত করার সময় শহিদুলের স্ত্রী বখাটে হাফিজারকে ঘটনাস্থলে ঝাড়– পেটা করে এবং এর প্রতিকার চেয়ে গ্রামের মাতবরদের কাছে বিচার দাবী করে। ঘটনার দুদিন পর হাফিজারের আপন ভাই হরিশপুর গ্রামের বড় মাতবর ঘটনাটি ধামাচাপা দেয় এবং শহিদুলকে বলে গ্রামের কোন মানুষ তোমার বিচার করবে না।
এ ঘটনার পর সোমবার প্রতিদিনের মত শহিদুল হরিশপুর গ্রামের মছিরের ছেলে সাইদুলের ধান কাটার জন্য মাঠে যায়। দুপুর অনুমান ১২টার দিকে ধান নিয়ে সাইদুলের বাড়ির নিকটে আসলে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা হাফিজার তার স্ত্রী এবং হাফিজারের মা তিনজন মিলে শহিদুলকে এলোপাতারীভাবে মারপিট করতে থাকে। এক পর্যায়ে শহিদুল জ্ঞান হারালে তারা শহিদুলকে ফেলে রেখে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় শহিদুলকে উদ্ধার করে বিকালে রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে দেয়। এই ঘটনার পর থেকে বখাটে হাফিজার ভুক্তভুগি শহিদুলসহ তার পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছে। এতে করে শহিদুলের পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
হাফিজার রহমান বলেন শহিদুল আমার সামনে আমার স্ত্রীকে স্পর্শ করে তাই আমি তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছি। এই বিষয়টি আমি গ্রামের মাতবর ও গন্যমান্য ব্যক্তিদের জানাবো। তারা গ্রামে বসে যে সমাধান করে দেবে তা আমি মেনে নিব।
রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএসএম সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। তবে কোন পক্ষই এখনো আমাকে কোন অভিযোগ দেয়নি। যদি তারা আমাকে অভিযোগ দেয় তাহলে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই